জার্মান-অস্ট্রিয়ার বর্ডারের মাঝামাঝি একটা লাশ পাওয়া যায়৷ লাশের অর্ধেক শরীর জার্মানিতে ও বাকি অর্ধেক অস্ট্রিয়াতে হওয়ার কারনে, প্রথমে দুই দেশের পক্ষ থেকেই গোয়েন্দা সংস্থাকে মাঠে নামানো হয়। এই খুনের রহস্যের কোনো কূলকিনারা করতে না করতেই একেএকে একই উপায়ে আরও তিনটি লাশের সন্ধান মিলে। ততদিনে দুপক্ষের আইন সংস্থাই বুঝে গেছে ব্যাপারটা আর তাদের হাতের মুঠোয় নেই। খুব শীঘ্রই এ সিরিয়াল কিলারকে না ধরতে পারলে, এমন লাশের অস্ত্বিত্ব দিন দিন বাড়বেই। 👉 ডাউনলোড লিংক কমেন্ট বক্সে।
জার্মান-অস্ট্রিয়ার বর্ডারের মাঝামাঝি একটা লাশ পাওয়া যায়৷ লাশের অর্ধেক শরীর জার্মানিতে ও বাকি অর্ধেক অস্ট্রিয়াতে হওয়ার কারনে, প্রথমে দুই দেশের পক্ষ থেকেই গোয়েন্দা সংস্থাকে মাঠে নামানো হয়। এই খুনের রহস্যের কোনো কূলকিনারা করতে না করতেই একেএকে একই উপায়ে আরও তিনটি লাশের সন্ধান মিলে। ততদিনে দুপক্ষের আইন সংস্থাই বুঝে গেছে ব্যাপারটা আর তাদের হাতের মুঠোয় নেই। খুব শীঘ্রই এ সিরিয়াল কিলারকে না ধরতে পারলে, এমন লাশের অস্ত্বিত্ব দিন দিন বাড়বেই।
জার্মান-অস্ট্রিয়ার বর্ডারের মাঝামাঝি একটা লাশ পাওয়া যায়৷ লাশের অর্ধেক শরীর জার্মানিতে ও বাকি অর্ধেক অস্ট্রিয়াতে হওয়ার কারনে, প্রথমে দুই দেশের পক্ষ থেকেই গোয়েন্দা সংস্থাকে মাঠে নামানো হয়। এই খুনের রহস্যের কোনো কূলকিনারা করতে না করতেই একেএকে একই উপায়ে আরও তিনটি লাশের সন্ধান মিলে। ততদিনে দুপক্ষের আইন সংস্থাই বুঝে গেছে ব্যাপারটা আর তাদের হাতের মুঠোয় নেই। খুব শীঘ্রই এ সিরিয়াল কিলারকে না ধরতে পারলে, এমন লাশের অস্ত্বিত্ব দিন দিন বাড়বেই।
জার্মান-অস্ট্রিয়ার বর্ডারের মাঝামাঝি একটা লাশ পাওয়া যায়৷ লাশের অর্ধেক শরীর জার্মানিতে ও বাকি অর্ধেক অস্ট্রিয়াতে হওয়ার কারনে, প্রথমে দুই দেশের পক্ষ থেকেই গোয়েন্দা সংস্থাকে মাঠে নামানো হয়। এই খুনের রহস্যের কোনো কূলকিনারা করতে না করতেই একেএকে একই উপায়ে আরও তিনটি লাশের সন্ধান মিলে। ততদিনে দুপক্ষের আইন সংস্থাই বুঝে গেছে ব্যাপারটা আর তাদের হাতের মুঠোয় নেই। খুব শীঘ্রই এ সিরিয়াল কিলারকে না ধরতে পারলে, এমন লাশের অস্ত্বিত্ব দিন দিন বাড়বেই।